থ্যালাসেমিয়া একটি জন্মগত/ জীনগত রোগ। থ্যালাসেমিয়া মেজর এ যারা আক্রান্ত হয় তাদের প্রতি মাসে রক্ত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয়,এর অন্য কোন বিকল্প নেই। এটি যেহেতু একটি জীনগত রোগ, সেক্ষেত্রে ১জন সন্তান থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হলে পরবর্তী সন্তানেরও থ্যালাসেমিয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে স্বামী তার স্ত্রীকে ছেড়ে যায়। তখন মায়ের পক্ষে সন্তানকে বাচিয়ে রাখা অনেক কঠিন হয়ে পরে।
থ্যালাসেমিয়া রোগের কারন.
থ্যালাসেমিয়া রোগ হওয়ার জন্য মা এবং বাবা সমান ভাবে দায়ী। থ্যালাসেমিয়া রোগটি মুলত এ রোগের বাহকের কাছ থেকে হয়ে থাকে।বাহক বলতে বুঝানো হয়, সে থ্যালাসেমিয়া রোগী নয়, কিন্তু সে যদি অন্য কোন বাহককে বিবাহ করে তাহলে তাদের ২জনের সন্তানের ২৫% থ্যালাসেমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।হৃতিক রোশন, জিনোদান জীদান এ রোগের বাহক।১জন বাহক হলে কোন সমস্যা নেই, তবে ২জনই বাহক হলে তাদের সন্তানের মধ্যে থ্যালাসেমিয়া রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি নিজেকে বিয়ের আগে পরিক্ষা করে নেই, যে আমি বাহক কিনা, আবার আমি বাহক হলে স্ত্রী /স্বামী বাহক কিনা পরিক্ষা করিয়ে নিলে সম্পুর্ন থ্যালাসেমিয়া মুক্ত থাকা সম্ভব।